50+ Wishes for Buddha Purnima 2022 in Bengali – বুদ্ধ জয়ন্তীর শুভেচ্ছা
50+ Wishes for Buddha Purnima 2022 : আসতে চলেছে পবিত্র বুদ্ধ পূর্ণিমা। সকলকে আগাম শুভেচ্ছা রইলো বুদ্ধ পূর্ণিমার। 563 খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই পূর্ণিমা তিথিতেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভগবান বুদ্ধ। এই বছর অর্থাৎ 2022 সালে বুদ্ধ পূর্ণিমার তারিখ 16ই মে সোমবার। এই পবিত্র দিনের জন্য আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বুদ্ধ পূর্ণিমার শুভেচ্ছা বার্তা, কিছু বাছাই করা বাণী, স্ট্যাটাস এবং এর পাশাপাশি ছবি (Picture / Photo), Whatsaapp status। বুদ্ধ পূর্ণিমার শুভেচ্ছা / বাণী / স্ট্যাটাস 2022 –
বুদ্ধ পূর্ণিমার স্ট্যাটাস / ছবিগুলো নিচে দেওয়া রয়েছে। এখন থেকে আপনারা ছবি ডাউনলোড (Download), স্ট্যাটাস, শুভেচ্ছা বার্তার SMS গুলি আপনারা সহজেই কপি (copy) করে নিতে পারবেন।
দেখে নাও : গৌতম বুদ্ধ ও বৌদ্ধ ধর্ম সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
বুদ্ধ পূর্ণিমার শুভেচ্ছা
কতগুলি বাছাই করা বুদ্ধ পূর্ণিমার শুভেচ্ছা মেসেজ দেওয়া রইলো।
ভগবান বুদ্ধর হাত সর্বদা আপনার মাথায় থাকুক,
সুখ এবং সমৃদ্ধি আপনার সাথে থাকুক,
আপনার সকল চাওয়া পাওয়া পূর্ণ হোক।
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা
দেখে নাও : 50+ ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা SMS / স্ট্যাটাস – ছবি – Captions in Bengali
ভগবান বুদ্ধের পবিত্র বাণী স্মরণ করুন আর সঠিক পথে এগিয়ে চলুন!! শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা ।
বুদ্ধ জয়ন্তীর এই পুণ্য তিথিতে একটাই কামনা ; ভগবান বুদ্ধ আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে ভালবাসা, শান্তি এবং সত্যের পথে আলোকিত করুন।
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা !
“বুদ্ধং শরণং গচ্ছামি-ধম্মং শরণং গচ্ছামি-সঙ্ঘং শরণং গচ্ছামি’”
ভগবান বুদ্ধের শুভ আবির্ভাব দিবসে এই মন্ত্রটি ই হোক আমাদের জীবন চলার পাথেয়…শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা!
দেখে নাও : গরম নিয়ে ক্যাপশন । প্রচন্ড গরম নিয়ে মজার উক্তি
Wishes for Buddha Purnima 2022
পবিত্র বুদ্ধ পূর্ণিমার Wishes for Buddha Purnima 2022 দেওয়া রইলো ।
বুদ্ধ জয়ন্তীর এই শুভ দিনে, আসুন আমরা ভগবান বুদ্ধের শিক্ষাগুলি স্মরণ করি এবং সবার জন্য সর্বজনীন ভ্রাতৃত্ববোধ এবং মমত্ববোধের বার্তা ছড়িয়ে দিই। পবিত্র এ দিনটিতে সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা !
গৌতম বুদ্ধের উক্তি
গৌতম বুদ্ধের বিখ্যাত কতগুলি উক্তি দেওয়া রইলো ।
আমরা যখন কথা বলি, তখন আমাদের শব্দগুলোকে ভালভাবে নির্বাচন করা উচিত। কারণ এর ফলে শ্রোতার উপর ভাল বা খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।
গৌতম বুদ্ধ
বুদ্ধ পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় আপনার জীবনের সমস্ত অন্ধকার ঘুচে যাক। আলোয় ভরে উঠুক চারিদিক।
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা।
একটা প্রদীপের মাধ্যমে হাজারটা প্রদীপকে জ্বালানো যেতে পারে, কিন্তু তাতে সেই প্রদীপের আলো কখনও কমে যায় না। ঠিক তেমনই সুখ ভাগ করে নিলে কখনও কমে না।
গৌতম বুদ্ধ
ভগবান বুদ্ধের আশীর্বাদে
তোমার জীবনে চির সুখ ও শান্তি আসুক,
এবং সাফল্যের সব রাস্তা
তোমার জন্য খুলে যাক
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা
ওই উঠেছে পূর্ণিমার চাঁদ,
মিটে যাক সব বাগড়া-বিবাদ…
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা
জীবনের সব আনন্দ তোমাকে ঘিরে রাখুক,
সব আপনজনের ভালোবাসায় ভরে উঠুক তোমার জীবন,
তোমার সব সমস্যা মিটে যাক…
তোমাকে ও তোমার পরিবারের সকলকে জানাই
বুদ্ধ পূর্ণিমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা
বুদ্ধ পূর্ণিমা নিয়ে আসুক আনন্দ আর সুখ,
মুছে যাক সব বিষণ্ণতা আর দুঃখ।
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা
গৌতম বুদ্ধের কিছু বিখ্যাত উক্তি
গৌতম বুদ্ধের কিছু বিখ্যাত উক্তি দেওয়া রইলো ।
মৈত্রী দ্বারা শত্রুকে জয় করবে সাধুতার দ্বারা অসাধু কে জয় করবে, ক্ষমার দ্বারা ক্রোধকে জয় করবে, ও সত্যের দ্বারা মিথ্যেকে জয় করবে।
যিনি উপদেশ দেন, অনুশাসন করেন তিনি অসতের অপ্রিয় এবং সৎ লোকের প্রিয় হয়।
সুখের জন্ম হয় মনের গভীরে। এটি কখনও বাইরের কোনো উৎস থেকে আসে না।
প্রতিদিন সকালে আমাদের নতুন করে জন্ম হয় | তাই আজ আমরা কি করছি, সেটাই সবথেকে বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।
যখন আমরা মনের রূপান্তর ঘটাই, আর চিন্তাগুলো বিশুদ্ধ করি, তখন আমরা অন্যায় কাজ থেকে জীবনকে পরিশুদ্ধ করি। এর মাধ্যমে খারাপ কাজের চিহ্নও মুঁছে যায়। যেমনভাবে একটা মোমবাতি আগুন ছাড়া নিজে জ্বলতে পারেনা, ঠিক সেইরকমই একটা মানুষ আধ্যাত্মিক জীবন ছাড়া বাঁচতে পারেনা ।
নিশ্চিতভাবে যে ব্যক্তি বিরক্তিপূর্ণ চিন্তার থেকে মুক্ত থাকে, সেই শান্তি পেয়ে থাকে ।
আনন্দ হলো বিশুদ্ধ মনের সহচর। বিশুদ্ধ চিন্তাগুলো খুঁজে খুঁজে আলাদা করতে হবে। তাহলে সুখের দিশা তুমি পাবেই।
গৌতম বুদ্ধের কিছু বিখ্যাত বাণী
গৌতম বুদ্ধের কিছু বিখ্যাতবাণী দেওয়া রইলো ।
যে ব্যক্তি মানুষকে ভালোবাসে, সে দুঃখের দ্বারা ঘিরে থাকে এবং যে কাউকে ভালোবাসেনা, তার কোনো সংকট নেই
জীবনের প্রথমেই ভুল হওয়া মানেই এই নয় এটিই সবচেয়ে বড় ভুল। এর থেকে শিক্ষা নিয়েই এগিয়ে যাও।
পরমাত্মা প্রত্যেকেই একই রকম করেছেন, পার্থক্য তো শুধু আমাদের মস্তিষ্কের ভিতরে ।
সন্দেহের অভ্যাস সবচেয়ে ক্ষতিকারক, এটা মানুষকে দূষিত করে | সন্দেহ একটা ভালো বন্ধুত্ব ও ভালো সম্পর্কে ধ্বংস করে দেয়।
অতীত নিয়ে বিভ্রান্ত হয়োনা, ভবিষ্যতের স্বপ্নে হারিয়ে যেওনা, বর্তমানের দিকে মনোযোগ দেও | এটাই সুখী হওয়ার একমাত্র উপায়
অনিয়ন্ত্রিত মন মানুষকে বিভ্রান্তিতে ফেলে। মনকে প্রশিক্ষিত করতে পারলে চিন্তাগুলোও তোমার দাসত্ব মেনে নেবে।
রেগে যাওয়া মানে নিজেকেই শাস্তি দেওয়া।
প্রত্যেক মানুষ, তার স্বাস্থের কিংবা রোগের সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকে
গৌতম বুদ্ধের অমৃত বাণী
গৌতম বুদ্ধের অমৃত বাণী দেওয়া রইলো।
গোটা দুনিয়া খুঁজে নাও। খুঁজে নাও সেই মানুষটাকে যে তোমার আবেগ ও ভালোবাসার উপযুক্ত। পাবে না। মনে রেখো, তোমার আবেগ ভালোবাসা সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি তুমি নিজেই।
যিনি অস্থিরচিত্ত, যিনি সত্যধর্ম অবগত নন, যার মানষিক প্রসন্নতা নেই,তিনি কখনো প্রাজ্ঞ হতে পারেন না।
মা যেমন তার নিজ পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে তেমনি সকল প্রাণীর প্রতি অপরিমেয় মৈত্রী ভাব পোষণ করবে।
রণক্ষেত্রে সহস্রযোদ্ধার ওপর বিজয়ীর চেয়ে রাগ ক্রোধ বিজয়ী বা আত্মজয়ী বীরই বীরশ্রেষ্ঠ
আমরা অনেকেই একটা কিছুর সন্ধানে পুরো জীবন কাটিয়ে দেই। কিন্তু তুমি যা চাও তা হয়তো এরইমধ্যে পেয়েছ। সুতরাং, এবার থামো।
অর্থহীন সহস্র বাক্য অপেক্ষা একটিমাত্র সার্থক বাক্য যা শুনে লোকে শান্তি লাভ করে তাই শ্রেয়।
কোনো পাপকেই ক্ষুদ্র মনে করো না।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাপই জমা হতে হতে মূর্খের পাপের ভান্ড পূর্ণ করে ফেলে।
গৌতম বুদ্ধের উপদেশ ও বাণী
গৌতম বুদ্ধের কিছু উপদেশ ও বাণী দেওয়া রইলো।
আলস্য ও অতিভোজের দরুন স্থূলকায় নিদ্রালু হয়ে বিছানায় গড়াগড়ি দেওয়া স্বভাবে পরিনত হলে সেই মূর্খের জীবনে দুঃখের পুনঃ পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
বর্ষাকালে এখানে, শীত-গ্রীষ্মে ওখানে বাস করব। মূর্খরা এভাবে চিন্তা করে, শুধু জানে না জীবন কখন কোথায় শেষ হয়ে যাবে।
প্রাজ্ঞ ব্যক্তি কখনো নিন্দা বা প্রশংসায় প্রভাবিত হয় না।
অন্যের জন্য ভালো কিছু করতে পারাটাও তোমার জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
তোমার কাছে যা কিছু আছে, সেগুলোকে কখনোই অন্যের কাছে বাড়িয়ে বলোনা আর অন্যকে দেখে ঈর্ষাও করোনা | যে অন্যদের দেখে ঈর্ষা করে, সে কখনোই মানসিকভাবে শান্তি পাবেনা ।
তোমাদের সবাইকে সদয়, জ্ঞানী ও সঠিক মনের অধিকারী হতে হবে। যতই বিশুদ্ধ জীবনযাপন করবে, ততাই উপভোগ করতে পারবে জীবনকে।
রেগে যাওয়া, কোনো জলন্ত কয়লাকে অন্যের গায়ে ছোঁড়ার জন্য সেটাকে ধরে থাকার মতোই সমান হয়ে থাকে | এটা সবার প্রথমে তোমাকে জ্বালাবে
তুমিই কেবল তোমার রক্ষাকর্তা, অন্য কেউ নয়।
গৌতম বুদ্ধের অমর বাণী
গৌতম বুদ্ধের কিছু অমর বাণী দেওয়া রইলো।
জীবনে হাজার লড়াই জেতার থেকে ভালো, তুমি নিজের উপর বিজয়প্রাপ্ত করে ফেলো | তখন সর্বদা তোমারই হবে আর সেই জয় তোমার থেকে কেউই ছিনিয়ে নিতে পারবেনা ।
রাগের বশে হাজারও শব্দকে খারাপভাবে বলার থেকে ভালো মৌনতা হচ্ছে এমন একটা শব্দ, যেটা জীবনে শান্তি নিয়ে আসে ।
তোমাকে তোমার রাগের জন্য শাস্তি দেওয়া হবেনা বরং তুমি তোমার রাগের দ্বারাই শাস্তি পাবে ।
কোনো পরিবারকে সুখী ও স্বাস্থ্যবান হতে হলে সবার প্রথমে দরকার অনুশাসন এবং মনের উপর নিয়ন্ত্রণ | যদি কোনো ব্যক্তি নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রণ পেয়ে যায়, তাহলে সে আত্মজ্ঞানের রাস্তা অবশ্যই খুঁজে পাবে ।
বাস্তব জীবনের সবচেয়ে বড় বিফলতা হলো, আমাদের অসত্যবাদী হয়ে থাকা ।
স্বাস্থ্য ছাড়া জীবন, সত্যিকারের জীবন নয় | এটা বেদনার একটা স্থিতি আর মৃত্যুর একটা রূপ ।
তোমার চিন্তাই তোমার শক্তির উৎস। নেতিবাচক চিন্তা তোমাকে অনেক বেশি আঘাত করে যা তোমার ধারণায় নেই।
ভালো কাজ সবসময় করো, বারবার করো, মনকে সবসময় ভালো কাজে নিমগ্ন রাখো,সদাচরণই স্বর্গসুখের পথ।
নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করো। তারপর অন্যকে অনুশাসন করো। নিজে নিয়ন্ত্রিত হলে অন্যকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করাই কঠিন।
সবকিছুকে বোঝার অর্থ সবকিছুকে ক্ষমা করে দেওয়া ।
তুমি যদি সত্যিই নিজেকে ভালোবাসো, তাহলে তুমি কখনোই অন্যকে আঘাত দিতে পারবেনা ।
একটি মানুষের মন তার প্রকৃত বন্ধু কিংবা শত্রু হয়ে থাকে ।
নিষ্ক্রিয়তা হচ্ছে মৃত্যুর একটা ছোট রাস্তা | কঠোর পরিশ্রমই ভালো জীবনের রাস্তা হয়ে থাকে | নির্বোধ মানুষরা নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে এবং বুদ্ধিমান মানুষরা কঠোর পরিশ্রমী হয় ।
ঘৃনাকে ঘৃনা দিয়ে কখনোই শেষ করা যাবেনা, ঘৃনাকে একমাত্র ভালোবাসার দাড়াই শেষ করা যেতে পারে | আর এটা একটা প্রাকৃতিক সত্য।
সত্যের পথে চলার সময় মানুষ মাত্র দুটো ভুলই করতে পারে – এক, সে হয়তো সেই পথকে পুরো শেষ করতে পারবেনা অথবা দুই, সে হয়তো সেই পথে যাওয়ার কোনদিন চেষ্টাই করবেনা ।
জীবনে ব্যাথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখো।
যেকোনো অবস্থাতেই এই তিনটে জিনিসকে লোকানো কখনোই সম্ভব নয়, সেটা হলো- সূর্য,চন্দ্র এবং সত্য ।
কোনো খারাপ জিনিস, কোনো খারপ চিন্তা থেকেই আসে ।
অন্যকে কখনও নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করো না, নিয়ন্ত্রণ করো কেবল নিজেকে।
কোনো হিংস্র পশু অপেক্ষা কোনো শয়তান বন্ধুকে আপনার বেশি ভয় পাওয়া উচিত | কারণ হিংস্র পশু আপনার শরীরের ক্ষতি করতে পারে কিন্তু একজন খারাপ বন্ধু আপনার বুদ্ধির ক্ষতি করে দিতে পারে ।
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুহূর্তের সমন্বয়ই জীবন। কেবল একটি সঠিক মুহূর্ত পাল্টে দেয় একটি দিন। একটি সঠিক দিন পাল্টে দেয় একটি জীবন। আর একটি জীবন পাল্টে দেয় গোটা বিশ্ব।
খারাপটি সর্বদা তুমি নিজেই পছন্দ করছো। সুতরাং, তোমার খারাপ কাজের জন্য তুমি নিজেই দায়ী। এর দায়ভার অন্য কারো নয়।
মন ও শরীরের পক্ষে সুস্থ থাকার রাস্তা হলো – অতীতের জন্য শোক না করা আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা না করা | বরং বুদ্ধি ও সৎভাবের দ্বারা বর্তমানে বাঁচার চেষ্টা করা
পবিত্রতা কিংবা অপবিত্রতা নিজের উপর নির্ভর করে | কেউই অন্য কাউকে পবিত্র করতে পারেনা ।
ধৈর্য হলো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস | মনে রাখবে, একটা কলসি বিন্দু বিন্দু জলের দ্বারাই ভর্তি হয় ।
কাউকে কটুকথা বলবে না, কারণ সেও কটু প্রতুত্তর দিতে পারে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তোমার জন্যও কষ্টদায়ক হবে।দন্ডের প্রতিদন্ড তোমাকেও স্পর্শ করবে।
যিনি তোমার ত্রুটি প্রদর্শন করেন ও তজ্জন্য ভৎসনা করেন সেই মেধাবীকে গুপ্তনিধির ন্যায় জানবে ।
লক্ষ্য বা গন্তব্যে পৌঁছানোর থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সেই যাত্রাকে ভালোভাবে পূরণ করা হয়ে থাকে |
প্রত্যেক অভিজ্ঞতা কিছু না কিছু শেখায় | প্রত্যেক অভিজ্ঞতাই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমরা আমাদের ভুল থেকেই শিখি |